নবী মুহাম্মাদ (সা.) একজন/অতুলनीय/উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব ছিলেন যার জীবন/আদর্শ/মর্যাদা সবসময়ই মানুষের জন্য প্রেরণादায়ক/উপকারী/গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তাঁর ধর্ম/ইমান/বিশ্বাস এর পথ/নিয়ম/আধ্যাত্মিক কার্যক্রম মানুষকে সমাজ/জীবন/ঐश्वরিক দিকে নির্দেশিত/ভ্রমণ করতে/লোভান্তরে করেছিল। তাঁর প্রচার/শিষ্যদের/উপদেশ মানুষকে সকলের সর্বোচ্চ/আকাঙ্ক্ষী/সত্যিকার মূল্যে নিজেকে/অন্যকে/বিশ্বাস করতে শেখাতে প্রভাবিত/বৃদ্ধি/উন্নতি করেছিল।
নবী মুহাম্মাদ (সা.)
আল্লাহর পক্ষ থেকে নেমে এলো সর্বশেষ ধর্ম দ্বীন । যার প্রতিষ্ঠাতা হলেন মুহাম্মাদ (সা)। তিনি এই দুনিয়ায় উত্থান করেন মক্কায় । মুহাম্মাদ (সা) সর্বশেষ নবী ছিলেন এবং তাঁর আলোচনা এখনও মানুষের মনে রয়েছে।
মুহাম্মাদের শিক্ষার আলোকিত রাস্তা
মুহাম্মাদের শিক্ষার আলোকিত রাস্তা, মানব জীবনের উত্তরণ প্রত্যক্ষ করে। এতে আধ্যাত্মিক গুরুত্ব ও মানবতাবাদ দিয়ে নির্মিত। মুহাম্মদের শিক্ষা হলো ন্যায়প্রাপ্ত, যা পৃথিবী -কে জানার কঠোর পথ দেখায়।
- মঙ্গল হলো মুহাম্মদের শিক্ষার প্রধান উদ্দেশ্য
- সহকারী -এর গড়ে উঠা মুহাম্মদের শিক্ষারই আলোচনা
- বিশ্বের সুখ জন্য মুহাম্মাদের শিক্ষা প্রধান ভূমিকা
আলো-এর নীতি অনির্বচনীয় করে মুহাম্মাদের শিক্ষা।
মানবতার নেতা : মুহাম্মদ (সা.)
মুহাম্মদ (সা.) হলেন একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি যিনি আবির্ভূত হয়েছিলেন মানবতা নিরাপত্তার প্রতিষ্ঠায়। তাঁর জীবনের উদ্দেশ্য ছিল মনুষ্যদের একত্রিত করার মাধ্যমে রবের প্রতি আনুগত্য ও পবিত্রতা প্রচার করা। তাঁর দর্শন মানব সমাজে একাত্মতা বিস্তৃতি সাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। তাঁর জীবনের উদাহরণ কিছু মানুষকে প্রেরণা দিতে থাকবে
ধর্মের দিগন্তে মুহাম্মাদ (সা.)
তাঁর ছিলেন একজন মানুষ, যে জীবন আমাদের জন্য পথপ্রদর্শক হিসেবে click here খড়িয়েছেন ।
তাঁর শিক্ষা এখনও আমাদের হৃদয়কে চিরস্মরণে নতুন রূপ দিতে সাহায্য করে।
রূহানী বার্তার ধারক: মুহাম্মাদ (সা.)
মুহাম্মাদ (সা.) কৃষ্ণপৃথিবীর রাতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি তিনি মানুষকে সঠিক পথে ভাবনার উজ্জ্বলতা দিয়ে পরিচালনা করেন । আরব মানুষদের মধ্যে তিনি খ্যাতিমান ছিলেন ।
- এবং